ছোট বেলা থেকেই দাদী নানী ও সিনিয়র লোকদের থেকে
অনেক ভুতের গল্প শুনিসি, অনেকের বাস্তব অভিজ্ঞতা শুনিসি , যদিও একুশ শতকের
একজন শিক্ষিত লোক হিসেবে সব বিশ্বাস করি না। তার পরে ও এই ঘটনা গুলো শুনলে
খুব ভয় লাগে। আর ভুত এফ.এম এর ঘটনা গুলো শুনার পর ভয় এবং বিশ্বাস দুটোই
আগের থেকে অনেক বেড়ে গেসে।
অনেক ঘটনা আছে কিন্তু সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু বলবোঃ
১. ঘটনা ১ঃ আমি ঢাকাতে একটা প্রাইভেট বার্সিটিতে বি.বি.এ করছি, ত
অনেক ঘটনা আছে কিন্তু সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু বলবোঃ
১. ঘটনা ১ঃ আমি ঢাকাতে একটা প্রাইভেট বার্সিটিতে বি.বি.এ করছি, ত
ো
ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘট নাতে যে হরতাল পরে, চিন্তা করলাম হরতালে কি
করবো বাড়ি চলে যাই...। বাড়ি তে যাওয়ার পর শুনি এই ঘটনা। এই নিয়ে বাড়ির সবাই
মোটামুটি একটা আতংকের মধ্যে আছে। রাত্রে কেউ একা ঘর থেকে বের হতে সাহস
পায়না। বিশেষ করে মহিলারা।
ঘটনাটা যাকে নিয়ে ও আমার চাচাতে ভাই, নাম অনিক বয়স ১৪, এপ্রিল মাস এর প্রথম সপ্তহের দিকে, একদিন রাত্রে ওর প্রসাব এর বেগ হইছে, গ্রাম এলাকার স্বাভাবিক যে, টয়লেট বাড়ির এক কর্নারে থাকে, ওর সাথে বের হইছে ওর সাত বছরের ছোট বোন নাম সুমাইয়া।
ও ঘর থেকে বের হবার সময় একটা টর্চ লাইট নিয়ে বের হইছে, ও ঘরের দরজা খুলে দেখে, একজন বৃদ্ধ মোটা মহিলা ওর ঘরের দরজায় বসে আছে,মহিলার পরনে ছিল সাদা কাপড়। ও লাইট মারার সাথে সাথে মহিলা টা ওদৃশ্য হয়ে গেল, ও তখনও বেপার টা নিয়ে ঘাবড়ালো না। তারপর ও টয়লেটে গেলো। এরকম সময় কে যেন একটা কিছু ওর দিকে ছুরে মারলো। ছুরে মারর শব্দ টা ওর ছোট বোন ও পেলে, ও পিছেনের দিকে তাকিয়ে দেখে সেই মহিলাটি আবার ওর দিকে তাকিয়ে হাসতেছে, উল্লেখ্য যে, অন্ধকারে সাদা কিছু সহজেই বুজা যায়, ও লাইট মারার সাথে ওটা আবার ওদৃশ্য হয়ে যায়, এবার ও সাদা একটা ধোয়ার মতো দেখতে পায়।
তখন ওর বোন কে ও বলে, ছুমা তোর হইছে, তাইলে তাড়াতাড়ি আয়। (আস) ঠিক ঐ মুহুর্তে অনিক দখতেছে ঐ সাদা ধোঁয়াটা ওর ভিতেরে প্রবেশ করে, তখন ও সব ও দেখতেছে, কিন্তু ও ওর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারতেছে না, তখন ঐ ভুত (গ্রাম বাং লায় বলে, পেতনি, ওকে কন্ট্রোল করতেছে, তারপর ও ঘরে যায়, এখন ঘরে গিয়ে ও ঘুমাইতে ছেনা। ও ঘুমায় ওর দাদা দাদীর সাথে, অনিক দেখতেছে, বাহিরে আবার ওই রকম আরেক টা, হাসতেছে, ওর ভিতর যেটা আছে, সেটা বাহিরের টাকে ডাকতেছে, কিন্তু ঐটা শুধু হাস্তেছে , ওর এরকম দেখে ওর দাদা ওরে দমক দিছে, এই তুই ঘুমাইতেছিস না কেন। ও ওর দাদার সাথে মুখে মুখে তর্ক করতেছে, ওলটা পাল্টা কথা বলা শুরু করছে, এবার ওর দাদী বুজতে পারছে (something wrong)।
সাথে সাথে ওর দাদী পাশের ঘর থেকে ওর বাবাকে ঢাকছে, তার পর ও কে নিয়ে মসজিদের হুজুরের কাছে, হুজুরের কাছে যখন গেছে, তখন ওইটা এবার চলে, গেচ্ছে, তখন হুজুর বললে ওকে ভুতে ধরছে,
তো হুজুরে দোয়া পড়ে ফু দিয়ে দিছে, যখন থেকে ঐ ভুত টা অনিকের ভিরত প্রবেশ করছে, তখন থেকে ওর কণ্ঠ পরিবর্তন হয়ে গেসে, পুরা মহিলাদের মতো একটি (strange voice ) এ কথা বলছে,
তো রাত গেলো সকাল হলো, সকালে দেখা গেলো ওর চেহারা পুরা ফুলে গেছে, তখন ও অস্বভাবিক ওর কণ্ঠ ও অস্বভাবিক আর ও শুধু কাদছে,
তো সকালে ওর বাবা গিয়ে কবিরাজ কে খবর দিল, কবিরাজ বললো আছর নামজের পর আমি ওর যার ফুক দিব (মানে চিকিৎসা করবে)।
তো আছর নামাজের পর কবিরাজ আসলো। এক টা বৃত্ত আকলো । বৃত্তের মাঝখানে ওকে বসালো, তারপর জিজ্ঞেস করলো, তোর নাম কি? তখন ঐ ভুত টা বলতে শুরু করলো, আমার নাম ইক রা এবং ওর আরেক বোন আছে নাম কোকরা,
কোথায় থাকিস ? তখন ওই টা বললো আমি এই বাড়ি ( আমার নিজের বাসা) থেকে ও ই বাড়ি, ওর আমার বোন ও খাঁন থেকে গ্রামের শেষ সীমানা,
তো কবি রাজ এবার জিজ্ঞেস করলো ,অরে ধরছিস কেন?
বলে ,অকে আমার ভাল লাগছে,
তো কবিরাজ আবার জিজ্ঞেস করলো, এতো মানুষ থাকতে ও ছোট মানুষ অরে তোর ভাল লাগলো কেন ?
এবার ভুত টা বললো ? ও কেন আমার সামনে পরছে, তখন কবিরাজ ধমক দিয়ে বললো, এই টা কি তো র রাস্তা ,তুই থাকিব জংগলে (তুই কেন বারিড় দরজায় আসছিস।)
তারপড় কবিরাজ বললো, তুই ওকে ছেরে চলে যা, তখন ভুত টা বললো যাওয়ার জন্য তো আসি নাই,
তখন কবিরাজ, তেল পড়ে দিল । এবং ওর বাবা মাকে বললো কয়েকদিন ওর শরীরে তেল টা মাখার জন্য, আড় ওড় দাদারে বললো বেশি করে জিকির (আল্লহর নাম নিবেন ) তাহলে জিকিরের শব্দ শুনলে এই গুলো কাছে, আসবেনা ।
সন্ধায় ও শুয়ে আছে, ওর মা ওর শরীরে তেল টা মেখে দিতেশে আর ভুত টা ওকে বলতেছে অনিক তেল মাখিস না, অনিক, অনেক কাদছে ওস্বভাবিক ভাবে,
কিছুদিন তেল মাখার পর ও শুস্থ হয়। গত মাসের মাঝামাঝির দিকে আমি গ্রামের যাওয়ার পর এই ঘটা না শুনি,
তখন এক দাদা বললো ,তিনি মাঝরাতে ওঠে তাহাজ্জুত নামাজ পড়ে, তিনি ও ঐ ভুত টা কে প্রায় দেখে বাড়ির আসে পাশে ঘোড়া ঘুরি করতে , কিন্তু সবাই হত বাক যে ঘরের দরজায় চলে আসছে কেন।
এই টা তো আতংকের বিশয়। তো ওর দাদা এখন মাজে মাজে জিকির করে।
ঘটনাটা যাকে নিয়ে ও আমার চাচাতে ভাই, নাম অনিক বয়স ১৪, এপ্রিল মাস এর প্রথম সপ্তহের দিকে, একদিন রাত্রে ওর প্রসাব এর বেগ হইছে, গ্রাম এলাকার স্বাভাবিক যে, টয়লেট বাড়ির এক কর্নারে থাকে, ওর সাথে বের হইছে ওর সাত বছরের ছোট বোন নাম সুমাইয়া।
ও ঘর থেকে বের হবার সময় একটা টর্চ লাইট নিয়ে বের হইছে, ও ঘরের দরজা খুলে দেখে, একজন বৃদ্ধ মোটা মহিলা ওর ঘরের দরজায় বসে আছে,মহিলার পরনে ছিল সাদা কাপড়। ও লাইট মারার সাথে সাথে মহিলা টা ওদৃশ্য হয়ে গেল, ও তখনও বেপার টা নিয়ে ঘাবড়ালো না। তারপর ও টয়লেটে গেলো। এরকম সময় কে যেন একটা কিছু ওর দিকে ছুরে মারলো। ছুরে মারর শব্দ টা ওর ছোট বোন ও পেলে, ও পিছেনের দিকে তাকিয়ে দেখে সেই মহিলাটি আবার ওর দিকে তাকিয়ে হাসতেছে, উল্লেখ্য যে, অন্ধকারে সাদা কিছু সহজেই বুজা যায়, ও লাইট মারার সাথে ওটা আবার ওদৃশ্য হয়ে যায়, এবার ও সাদা একটা ধোয়ার মতো দেখতে পায়।
তখন ওর বোন কে ও বলে, ছুমা তোর হইছে, তাইলে তাড়াতাড়ি আয়। (আস) ঠিক ঐ মুহুর্তে অনিক দখতেছে ঐ সাদা ধোঁয়াটা ওর ভিতেরে প্রবেশ করে, তখন ও সব ও দেখতেছে, কিন্তু ও ওর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারতেছে না, তখন ঐ ভুত (গ্রাম বাং লায় বলে, পেতনি, ওকে কন্ট্রোল করতেছে, তারপর ও ঘরে যায়, এখন ঘরে গিয়ে ও ঘুমাইতে ছেনা। ও ঘুমায় ওর দাদা দাদীর সাথে, অনিক দেখতেছে, বাহিরে আবার ওই রকম আরেক টা, হাসতেছে, ওর ভিতর যেটা আছে, সেটা বাহিরের টাকে ডাকতেছে, কিন্তু ঐটা শুধু হাস্তেছে , ওর এরকম দেখে ওর দাদা ওরে দমক দিছে, এই তুই ঘুমাইতেছিস না কেন। ও ওর দাদার সাথে মুখে মুখে তর্ক করতেছে, ওলটা পাল্টা কথা বলা শুরু করছে, এবার ওর দাদী বুজতে পারছে (something wrong)।
সাথে সাথে ওর দাদী পাশের ঘর থেকে ওর বাবাকে ঢাকছে, তার পর ও কে নিয়ে মসজিদের হুজুরের কাছে, হুজুরের কাছে যখন গেছে, তখন ওইটা এবার চলে, গেচ্ছে, তখন হুজুর বললে ওকে ভুতে ধরছে,
তো হুজুরে দোয়া পড়ে ফু দিয়ে দিছে, যখন থেকে ঐ ভুত টা অনিকের ভিরত প্রবেশ করছে, তখন থেকে ওর কণ্ঠ পরিবর্তন হয়ে গেসে, পুরা মহিলাদের মতো একটি (strange voice ) এ কথা বলছে,
তো রাত গেলো সকাল হলো, সকালে দেখা গেলো ওর চেহারা পুরা ফুলে গেছে, তখন ও অস্বভাবিক ওর কণ্ঠ ও অস্বভাবিক আর ও শুধু কাদছে,
তো সকালে ওর বাবা গিয়ে কবিরাজ কে খবর দিল, কবিরাজ বললো আছর নামজের পর আমি ওর যার ফুক দিব (মানে চিকিৎসা করবে)।
তো আছর নামাজের পর কবিরাজ আসলো। এক টা বৃত্ত আকলো । বৃত্তের মাঝখানে ওকে বসালো, তারপর জিজ্ঞেস করলো, তোর নাম কি? তখন ঐ ভুত টা বলতে শুরু করলো, আমার নাম ইক রা এবং ওর আরেক বোন আছে নাম কোকরা,
কোথায় থাকিস ? তখন ওই টা বললো আমি এই বাড়ি ( আমার নিজের বাসা) থেকে ও ই বাড়ি, ওর আমার বোন ও খাঁন থেকে গ্রামের শেষ সীমানা,
তো কবি রাজ এবার জিজ্ঞেস করলো ,অরে ধরছিস কেন?
বলে ,অকে আমার ভাল লাগছে,
তো কবিরাজ আবার জিজ্ঞেস করলো, এতো মানুষ থাকতে ও ছোট মানুষ অরে তোর ভাল লাগলো কেন ?
এবার ভুত টা বললো ? ও কেন আমার সামনে পরছে, তখন কবিরাজ ধমক দিয়ে বললো, এই টা কি তো র রাস্তা ,তুই থাকিব জংগলে (তুই কেন বারিড় দরজায় আসছিস।)
তারপড় কবিরাজ বললো, তুই ওকে ছেরে চলে যা, তখন ভুত টা বললো যাওয়ার জন্য তো আসি নাই,
তখন কবিরাজ, তেল পড়ে দিল । এবং ওর বাবা মাকে বললো কয়েকদিন ওর শরীরে তেল টা মাখার জন্য, আড় ওড় দাদারে বললো বেশি করে জিকির (আল্লহর নাম নিবেন ) তাহলে জিকিরের শব্দ শুনলে এই গুলো কাছে, আসবেনা ।
সন্ধায় ও শুয়ে আছে, ওর মা ওর শরীরে তেল টা মেখে দিতেশে আর ভুত টা ওকে বলতেছে অনিক তেল মাখিস না, অনিক, অনেক কাদছে ওস্বভাবিক ভাবে,
কিছুদিন তেল মাখার পর ও শুস্থ হয়। গত মাসের মাঝামাঝির দিকে আমি গ্রামের যাওয়ার পর এই ঘটা না শুনি,
তখন এক দাদা বললো ,তিনি মাঝরাতে ওঠে তাহাজ্জুত নামাজ পড়ে, তিনি ও ঐ ভুত টা কে প্রায় দেখে বাড়ির আসে পাশে ঘোড়া ঘুরি করতে , কিন্তু সবাই হত বাক যে ঘরের দরজায় চলে আসছে কেন।
এই টা তো আতংকের বিশয়। তো ওর দাদা এখন মাজে মাজে জিকির করে।
উত্তরমুছুনবাংলায় ভালো ভালো হাঁসির গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বাংলায় ভূতের গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বাংলায় প্রেমের গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
চমৎকার গল্প
উত্তরমুছুন