দ্যা মোর হাউস নামে পরিচিত এই বাড়িতে ১৯১২ সালে
একসাথে ৮ জন মানুষকে খুন করা হয় । খুন করার পদ্ধতিটাও ছিলো ভয়ানক ।
প্রত্যেকের মাথায় একটি করে axe বা কুঠার ঢুকিয়ে দেয়া হয় । নিহতদের
মধ্যে ছিলো জসিয়াহ বি মোর, তার স্ত্রী সারা, তাদের সন্তান হারমান,
কেথেরিন, ভয়েড এবং পল । আরো ছিলো তাদের বাসায় বেড়াতে আসা দুইজন মেহমান ।
এরপর থেকে এই বাড়িতে নানারকম প্যারানরমাল ব্যাপার ঘটার নোটিশ পাওয়া গেছে
। বেশিরভ
াগ মানুষের কথা অনুযায়ী ভূতুড়ে ব্যাপারগুলো হলোঃ
বাড়িটি থেকে রাতের বেলা বাচ্চাদের আওয়াজ পাওয়া যায় । কারা যেন রাতের বেলা বাড়ি জুরে দৌড়ে বেড়ায় ।
বাড়ির ভেতর থেকে গভীর রাতে ট্রেন যাওয়ার মতো আওয়াজ পাওয়া যায় । যদিও বাড়িটি রেল লাইন থেকে বহু বহু দূরে ।
ধারণা করা হয়, খুনি যখন সেই ৮ জন মানুষকে মেরেছিলো তখন তাদের মরণ চিৎকার ঢাকার জন্য খুনি কোনোভাবে ট্রেনের শব্দ তৈরি করেছিলো । সেইসময় মিঃ মোরের সন্তানরা ছোট ছিলো তাই হয়তো বাড়িতে পাওয়া যাওয়া সেই বাচ্চাদের দৌড়ানর আওয়াজ তাদের পায়ের হতে পারে । অতৃপ্ত আত্মা, যা আটকা পড়ে আছে এখনো সেই বাড়িতে ।
খুনি কে ছিলো সেই সম্পর্কে আজ পর্যন্ত কোনো খোঁজ পাওয়া যায় নি ।
বাড়িটি থেকে রাতের বেলা বাচ্চাদের আওয়াজ পাওয়া যায় । কারা যেন রাতের বেলা বাড়ি জুরে দৌড়ে বেড়ায় ।
বাড়ির ভেতর থেকে গভীর রাতে ট্রেন যাওয়ার মতো আওয়াজ পাওয়া যায় । যদিও বাড়িটি রেল লাইন থেকে বহু বহু দূরে ।
ধারণা করা হয়, খুনি যখন সেই ৮ জন মানুষকে মেরেছিলো তখন তাদের মরণ চিৎকার ঢাকার জন্য খুনি কোনোভাবে ট্রেনের শব্দ তৈরি করেছিলো । সেইসময় মিঃ মোরের সন্তানরা ছোট ছিলো তাই হয়তো বাড়িতে পাওয়া যাওয়া সেই বাচ্চাদের দৌড়ানর আওয়াজ তাদের পায়ের হতে পারে । অতৃপ্ত আত্মা, যা আটকা পড়ে আছে এখনো সেই বাড়িতে ।
খুনি কে ছিলো সেই সম্পর্কে আজ পর্যন্ত কোনো খোঁজ পাওয়া যায় নি ।
উত্তরমুছুনবাংলায় ভালো ভালো হাঁসির গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বাংলায় ভূতের গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন
বাংলায় প্রেমের গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন